সিলেট ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ |
প্রকাশিত: ৩:৩৯ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ১, ২০২০
প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে যখন বিশ্ব স্থবির ঠিক সেই সময় বাংলাদেশের জন্য কিছুটা আশার কথা শুনিয়েছেন ইতালির এক চিকিৎসক।
ইতালির ইউনিউভার্সিটি অব বলোনিয়ার ডিপার্টমেন্ট অব মেডিকেল অ্যান্ড সার্জিকেল সায়েন্সের প্রফেসর ড. মারিনা টাডোলিনি বলেন, গ্রীষ্মকালীন দেশ হওয়ায় বাংলাদেশের অবস্থা হয়তো ইতালি বা ইউরোপের মতো ভয়াবহ হবে না। বাংলাদেশে গরমের কারণে ভাইরাসের সংক্রমণ অনেকটাই কম হবে বলে মনে করেন তিনি।
১০-২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এ ভাইরাস তুলনামূলক বেশি ছড়ায় বলে মনে করেন ড. মারিনা।
আর তরুণপ্রজন্মের জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা যেমন কম থাকবে তেমনি কম থাকবে মৃত্যুর হারও। আর কোনো রকমের লক্ষণ ছাড়াই করোনা শরীরে থাকতে পারে দিনের পর দিন। অনেক রোগীর ক্ষেত্রে তিনি এমনটা দেখেছেন।
পিপিইর বিষয়ে তিনি বলেছেন, ১ মিটারের বেশি দূরত্বে থাকলে পিপিই ছাড়াই আক্রান্ত রোগীর সিম্পটমেটিক চিকিৎসা সম্ভব।
তরুণ রোগীদের জন্য হয়তো কোনো প্রকার ওষুধেরও দরকার নেই। প্রয়োজনে এজিথ্রোমাইসিন ব্যবহার করা যেতে পারে। করোনা মোকাবিলায় যথারীতি শারীরিক যোগাযোগ অবশ্যই এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন ড. মারিনা।
ঘরের বাইরে থেকে কোনো জিনিস ধরলেই, যেমন বাজারসদাই ইত্যাদি ধরার পর অবশ্যই হাত ধুতে হবে খুব ভালোভাবে। এমনকি কাঁচা শাকসবজি-ফলমূলও বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে বলেছেন তিনি।
ইতালি প্রবাসী বাংলাদেশি লেখক মাহমুদ মনির সঙ্গে কথা হয় ড. মারিনার সঙ্গে। তিনি এসব বিষয় তুলে ধরেন।
বাংলাদেশের জন্য এটি মোটামুটি একটা সুখবরই। বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যা ৪৯ জন, মারা গেছেন ৫ জন আর সুস্থ হয়েছেন ১৯ জন।
এ পর্যন্ত ইতালিতে আক্রান্ত ১ লাখ ১ হাজার ৭৩৯ জন, মারা গেছেন ১১ হাজার৫৯১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৪ হাজার ৬২০ জন।
সম্পাদক : কবীর আহমদ সোহেল
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ আব্দুল হক
ঢাকা অফিস : ২৩৪/৪ উত্তর গোড়ান, খিলগাঁও, ঢাকা ।
সম্পাদক কর্তৃক প্রগতি প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিঃ, ১৪৯ আরামবাগ, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত।
সিলেট অফিস: ২৩০ সুরমা টাওয়ার (৩য় তলা)
ভিআইপি রোড, তালতলা, সিলেট।
মোবাইল-০১৭১২-৫৯৩৬৫৩, ০১৭১২-০৩৩৭১৫
E-mail: provatbela@gmail.com,
কপিরাইট : দৈনিক প্রভাতবেলা.কম
আমাদের সর্ম্পকে গোপনীয়তা যোগাযোগ
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি