সিলেট ১৫ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৩০শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
প্রকাশিত: ৮:১৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৪
রাসূল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বন্দিদের সঙ্গে উত্তম আচরণ করো’। অতঃপর আল্লাহর নবি (সা.)-এর এ নির্দেশের পর মুসলমানরা তাদের খাদ্যবস্তু রুটি না খেয়ে শুধু খেজুর খেয়ে ওই রুটি বন্দিদের খেতে দিয়েছিলেন। (আল-ওয়াকিদি)। হজরত আলী (রা.) বলেন, ‘রাসূল (সা.) আমাকে ইয়েমেনের বিচারক হিসাবে প্রেরণ করেন। আমি বললাম, ইয়া রাসূল! আপনি আমাকে ইয়েমেনের বিচারক হিসাবে পাঠাচ্ছেন, অথচ আমি একজন যুবক। আর বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতা নেই’।
ইবনে বুরাইদাহ তার পিতার সূত্রে বর্ণনা করেছেন, রাসূল (সা.) বলেন, ‘বিচারক তিন ধরনের। এক ধরনের বিচারক জান্নাতি এবং অপর দুই ধরনের বিচারক জাহান্নামি। জান্নাতি বিচারক হলো, যে সত্যকে বুঝে ফয়সালা দেয়। আর যে বিচারক সত্যকে জানার পরও স্বীয় বিচারে জুলুম করে সে জাহান্নামি এবং যে বিচারক অজ্ঞতাপ্রসূত ফয়সালা দেয় সেও জাহান্নামি’।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) খেবে বর্ণিত, রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যেদিন আল্লাহর রহমতের ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না, সেদিন (কিয়ামতের দিন) মহান আল্লাহতায়ালা সাত ব্যক্তিকে আরশের ছায়ায় আশ্রয় দেবেন। সে সাত ব্যক্তির মধ্যে এক ব্যক্তি হলেন ন্যায়পরায়ণ শাসক’।
ন্যায়বিচার না করার কারণে পৃথিবীতে অনেক ক্ষমতাধর ব্যক্তি ও জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে। ন্যায়ের বিধান সর্বকালের ও সব শ্রেণির পেশার মানুষের জন্য সমান। সব আসমানি কিতাবেও এ নির্দেশনা রয়েছে। নবিজি (সা.) নিজেও আজীবন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেছেন। এমনকি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় পূর্ববর্তী নবি-রাসূলদের ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
সম্পাদক : কবীর আহমদ সোহেল
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ আব্দুল হক
ঢাকা অফিস : ২৩৪/৪ উত্তর গোড়ান, খিলগাঁও, ঢাকা ।
সম্পাদক কর্তৃক প্রগতি প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিঃ, ১৪৯ আরামবাগ, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত।
সিলেট অফিস: ২৩০ সুরমা টাওয়ার (৩য় তলা)
ভিআইপি রোড, তালতলা, সিলেট।
মোবাইল-০১৭১২-৫৯৩৬৫৩, ০১৭১২-০৩৩৭১৫
E-mail: provatbela@gmail.com,
কপিরাইট : দৈনিক প্রভাতবেলা.কম
আমাদের সর্ম্পকে গোপনীয়তা যোগাযোগ
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি