প্রভাতবেলা ডেস্ক:

ইবনে সিনা ট্রাস্টের এডিশনাল ডিরেক্টর এন্ড হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট এন এম তাজুল ইসলাম বলেছেন, সৎ ব্যবসায়ীদের হাসর হবে নবী, সিদ্দিকীন ও শহীদানদের সাথে। আমার সামনে যারা বসে আছেন তাদের প্রতি আহবান জানাবো আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য হতে হবে মানুষের কল্যাণে। ইবনে সিনা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আর্তমানবতার কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে।

গত সোমবার রাতে নগরীর একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে সিলেট জেলা ও মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ইবনে সিনার চিকিৎসকরা রোগীদেরকে কাউন্সিলিং করে রোগের কারণ ও প্রতিকারসহ সার্বিক সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন। এমনকি ইবনে সিনা হাসপাতালে সকল সেবায় ২৫% ছাড়সহ অসহায় ও দরিদ্র রোগীদের বিনামূল্যে সেবাও প্রদান করা হয়।

ইবনে সিনা হাসপাতালের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক আব্দুল হান্নান ও আব্দুল কাদির খান।

হাসপাতালের এজিএম মো. ওবায়দুল হক, ব্যবসায়ী কল্যাণ পরিষদের জেলা সেক্রেটারী আব্দুল আহাদ ও মহানগরীর সেক্রেটারী নাজমুল হকের যৌথ পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক, মহানগর সভাপতি আব্দুর রহমান রিপন, জেলা সহসভাপতি শাহ আহমেদুর রব, সাদ উদ্দিন ও মুফতি নেহাল আহমদ, জাহাঙ্গীর আলম, কোষাধ্যক্ষ কয়ছর আলী, মহানগরীর সহসভাপতি আব্দুল মল্লিক মুনিম ও শিপন খান, হাসান মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি রইছ আলী, সেক্রেটারী নিয়াজ মো. আজিজুল করিম প্রমুখ।

সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা হাবিবুর রহমান বলেন, ব্যবসায়ীরা যখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাসায় গিয়ে পরিবার পরিজনকে সময় দেয়ার কথা সেই সময় ইবনে সিনার দাওয়াতে সাড়া দিয়ে তাদের গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট করছেন এটা ইবনে সিনার প্রতি সিলেটের ব্যবসায়ীদের অগাধ ভালোবাসা। এর মূল্যায়ন অবশ্যই ইবনে সিনা করবে। ব্যবসায়ীদের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি আল হামরা মার্কেটের পরিচালনা কমিটির সভাপতি মরহুম আব্দুল কাদির চৌধুরী, ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি শেখ মো. মকন মিয়া ও সেক্রেটারী তোরণ মিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের চিফ মেডিকেল অফিসার মেজর (অব.) আব্দুস সালাম, ডেপুটি ম্যানেজার ও রিকাবীবাজার শাখা ইনচার্জ মোবারক হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজার নূরুল হক ও আল আমিন, সিনিয়র এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মামুন সরকার, সিনিয়র এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার ও হেড অব কর্পোরেট মো. শাহেদ আলী, এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (এডমিন) আজহার উদ্দিন খান ও মাজহারুল ইসলাম মুমিন, এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (মিরগঞ্জ শাখা) নজরুল ইসলাম, এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মাওলানা কমর উদ্দিন ও বদরুল ইসলাম।