শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত: ১২:১৮ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ২১, ২০২৩

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তারা।

 

রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এবং কিছুক্ষণ সেখানে নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল তাঁকে অভিবাদন জানায়।

 

বিউগলে বেজে উঠে করুণ সুর। পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।

 

এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শহীদ সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল তাঁকে গার্ড অব অনার দেয়। পরে তিনি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন। এ সময় তিনি বাহিনীর প্রধান উপস্থিত ছিলেন।

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

শিখা অনির্বাণে  প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

 

এর আগে শিখা অনির্বাণে পৌঁছলে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম. নাজমুল হাসান, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

আরও পড়ুন  কার্ডিফে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

 

 

পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে যান। সেখানে তাঁর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে পৌঁছলে পিএসও এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের মহাপরিচালকরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।

 

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এই দিনে সেনাবাহিনী, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয় এবং তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে যা মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে ত্বরান্বিত করে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঐতিহাসিক এই দিনটি প্রতিবছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ