সিলেট ৭ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
প্রকাশিত: ৫:১৯ অপরাহ্ণ, মে ১৮, ২০২৪
সম্প্রতি বাগানে গিয়ে দেখা যায়, সুতা দিয়ে বানানো মাচায় ফুলে-ফলে ভরপুর সাম্মাম। বিভিন্ন আকারের কাঁচা-আধাপাকা কয়েকশ ফল ঝুলছে। সবুজ থেকে হলুদ বর্ণ ধারণ করছে বেশকিছু ফল। গাছের গোড়ার অংশের মাটি মালচিং পেপার দিয়ে ঢাকা। দুইজন সহকর্মী নিয়ে আনোয়ার গাছের পরিচর্যা করছেন।
তিনি আরও জানান, পড়াশোনা শেষ করে বেসরকারি একটি সংস্থাতে চাকরি নেন। তবে তিনি নিজেকে সেখানে মানিয়ে নিতে পারেননি। অবশেষে চাকরি ছেড়ে চলে আসেন নিজ গ্রামে। যুক্ত হন বাবার সঙ্গে কৃষি কাজে। এরপর চিন্তা করেন ব্যতিক্রম কিছু চাষাবাদের।
ভিনদেশি রসালো ফল উৎপাদনের খবরে প্রতিদিন তার খেত দেখতে আসছেন আশপাশের কৃষকরা। তারা জানান, আগামীতে চাষ করবেন মরুভূমির এই লাভজনক ফল। আর পাইকারাও আগ্রহ দেখাচ্ছেন ফল নেওয়ার।
আগ্রহী কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, আমাদের এ পাহাড়ি এলাকায় কাকরোল, করলা, বরবটি, চিচিঙ্গা, বেগুন চাষ করি। ভাতিজা আনোয়ার যে ফলটা লাগাইছে, সেটা খুব মিষ্টি। পাইকাররাও আসছে দেখতে, তাই চাহিদা থাকায় সামনের মৌসুমে আমি ১০ কাঠা জমিতে চাষ করবো এই ফল।
জামিল হোসাইন নামে এক যুবক এসেছেন শেরপুর পৌর শহরের কসবা মহল্লা থেকে। তিনি বলেন, আমি খবর শুনে দেখতে আসলাম। এ ফলটি গতবছর রাজধানীর একটি সুপারমল হতে তিন কেজি ১২শ টাকায় কিনেছিলাম। খুব সুস্বাদু ও রসালো ফল।
তিনি বলেন, এই ফলের চাষ সম্প্রসারণ করলে স্থানীয় কৃষকরা যেমন অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবেন, তেমনি পুষ্টি চাহিদা পূরণে ও বাজারে নতুন ফলের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে। আমাদের দেশে এটি নতুন এলেও সুপার শপগুলোতে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ইতোমধ্যে আনোয়ারের ফলগুলো শহর থেকে পাইকাররা এসে দরদাম করছে।
সম্পাদক : কবীর আহমদ সোহেল
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ আব্দুল হক
ঢাকা অফিস : ২৩৪/৪ উত্তর গোড়ান, খিলগাঁও, ঢাকা ।
সম্পাদক কর্তৃক প্রগতি প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিঃ, ১৪৯ আরামবাগ, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত।
সিলেট অফিস: ২৩০ সুরমা টাওয়ার (৩য় তলা)
ভিআইপি রোড, তালতলা, সিলেট।
মোবাইল-০১৭১২-৫৯৩৬৫৩, ০১৭১২-০৩৩৭১৫
E-mail: provatbela@gmail.com,
কপিরাইট : দৈনিক প্রভাতবেলা.কম
আমাদের সর্ম্পকে গোপনীয়তা যোগাযোগ
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি