সিলেট ২২শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
প্রকাশিত: ৩:০৩ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৭, ২০২৩
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বারি-৫ জাতের নতুন উদ্ভাবিত এ জাতের পেঁয়াজ চাষ সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশের পেঁয়াজের ঘাটতিও দূর করা সম্ভব। অসময়ে এই পেঁয়াজ চাষে একদিকে যেমন পেঁয়াজের ঘাটতি পূরণ হবে। অন্যদিকে আর্থিক ভাবেও সমৃদ্ধ হবেন কৃষকরা।
মেহেরপুর সদর উপজেলার ইসাখালি গ্রামের পেঁয়াজ চাষি ইদ্রিস আলী জানান, এ বছর ৩ বিঘা জমিতে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদ করেছেন তিনি। প্রতি বিঘা পেঁয়াজে খরচ পড়বে ৪০ হাজার টাকা করে। এ হিসেবে ৩ বিঘা জমির পেঁয়াজ চাষ করতে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা মতো খরচ হবে। তিন বিঘা জমির পেঁয়াজ বিক্রি করে কম করে হলেও ৬ লাখ টাকা আয় হবে।
মেহেরপুর সদর উপজেলার বুড়িপোতা গ্রামের পেঁয়াজ চাষি সাঈদ হোসেন বলেন, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এটি মাত্র ৮০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যেই বাজারজাত করা যায়। ফলে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উঠানোর পর আবারো সেই জমিতে শীতকালীন পেঁয়াজের আবাদ করা যায়। এ কারণে দিন দিন গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা।
মেহেরপুর সদর উপজেলার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সানোয়ার হোসেন বলেন, পেঁয়াজের ঘাটতি কমাতে সরকার গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষের জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছে। এ বছর মেহেরপুরে প্রচুর পরিমাণে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে। মাঠের পেঁয়াজের অবস্থা খুবই ভালো। তবে শেষ মুহূর্তে এসে যেন কোনো রোগ-বালাই না হয়, সেজন্য মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা শামসুল আলম জানান, চাষিদের প্রণোদনা দিয়ে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদ করা হচ্ছে। পেঁয়াজের উৎপাদন যাতে ভালো হয়, তার জন্য কৃষি বিভাগ সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছে।
সম্পাদক : কবীর আহমদ সোহেল
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ আব্দুল হক
ঢাকা অফিস : ২৩৪/৪ উত্তর গোড়ান, খিলগাঁও, ঢাকা ।
সম্পাদক কর্তৃক প্রগতি প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিঃ, ১৪৯ আরামবাগ, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত।
সিলেট অফিস: ২৩০ সুরমা টাওয়ার (৩য় তলা)
ভিআইপি রোড, তালতলা, সিলেট।
মোবাইল-০১৭১২-৫৯৩৬৫৩, ০১৭১২-০৩৩৭১৫
E-mail: provatbela@gmail.com,
কপিরাইট : দৈনিক প্রভাতবেলা.কম
আমাদের সর্ম্পকে গোপনীয়তা যোগাযোগ
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি