সিলেট ২রা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৭ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ |
প্রকাশিত: ৭:০৪ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৩
প্রভাতবেলা ডেস্ক:
আজ (১৩ সেপ্টেম্বর) বুধবার প্রকাশিত ইউনিসেফের একটি প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
জাতিসংঘ শিশু তহবিল এবং বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মহামারিটি পূর্বের পূর্বাভাসের চেয়ে ৩ কোটি কম শিশুদের চরম দারিদ্র্য থেকে মুক্তির দিকে পরিচালিত করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফলস্বরূপ প্রতি ছয়জনের মধ্যে একজন শিশু এখনও প্রতিদিন ২.১৫ ডলারের কম আয় সীমায় বাস করে।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘কোভিড-১৯, সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অর্থনৈতিক ধাক্কার প্রভাব থেকে জটিল সংকট অগ্রগতি স্থগিত করেছে এবং লাখ লাখ শিশুকে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।’
প্রতিবেদনের ফলাফল ২০৩০ সালের মধ্যে চরম শিশু দারিদ্র্য নির্মূল করার জন্য জাতিসংঘের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যের কাজগুলোতে বড় ধরণের আঘাত করেছে।
বিশ্বব্যাংকের দারিদ্র্য ও সমতা বিষয়ক গ্লোবাল ডিরেক্টর লুইস-ফেলিপ লোপেজ-কালভা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘একটি বিশ্ব যেখানে ৩৩ কোটি ৩০ লাখ শিশু চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে শুধু মৌলিক চাহিদাই নয় বরং মর্যাদা, সুযোগ বা আশা থেকেও বঞ্চিত, কেবল অসহনীয়।’
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সাব-সাহারান আফ্রিকার ৪০ শতাংশ শিশু এখনো চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে- বিশ্বের যেকোনো জায়গার চেয়ে এই হার সর্বোচ্চ। দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কোভিড-১৯ এবং জলবায়ু-সম্পর্কিত বিপর্যয়সহ বেশ কয়েকটি কারণ সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সাব-সাহারান আফ্রিকায় চরম শিশু দারিদ্র্যকে বাড়িয়ে তুলেছে, এমনকি বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে স্থিরভাবে হ্রাস পেয়েছে।
বিশ্বব্যাংক ও ইউনিসেফ দেশগুলোকে শিশু দারিদ্র্য মোকাবেলায় অগ্রাাধিকার দিতে এবং সার্বজনীন শিশু সুবিধা কর্মসূচির সম্প্রসারণসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।
সম্পাদক : কবীর আহমদ সোহেল
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ আব্দুল হক
ঢাকা অফিস : ২৩৪/৪ উত্তর গোড়ান, খিলগাঁও, ঢাকা ।
সম্পাদক কর্তৃক প্রগতি প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিঃ, ১৪৯ আরামবাগ, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত।
সিলেট অফিস: ২৩০ সুরমা টাওয়ার (৩য় তলা)
ভিআইপি রোড, তালতলা, সিলেট।
মোবাইল-০১৭১২-৫৯৩৬৫৩, ০১৭১২-০৩৩৭১৫
E-mail: provatbela@gmail.com,
কপিরাইট : দৈনিক প্রভাতবেলা.কম
আমাদের সর্ম্পকে গোপনীয়তা যোগাযোগ
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি