সৈকতে বেপরোয়া পর্যটক

প্রকাশিত: ৩:২০ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ২৮, ২০২০

সৈকতে বেপরোয়া পর্যটক

সৈকতে বেপরোয়া পর্যটক

সংবাদদাতা, কক্সবাজার♦ করোনা মহামারিতে ঘরবন্দী থাকতে থাকতে হাঁপিয়ে ওঠা অনেকেই কিছুটা স্বস্তি খুঁজতে ছুটছেন কক্সবাজারে। সৈকতে পর্যটকের ভিড় বাড়ায়, বাড়ছে করোনার ঝুঁকিও। পর্যটকদের বড় অংশই মানছেন না কোনো নির্দেশনা। 

 

 

পাহাড়-সাগরের অপরূপ দৃশ্য। ১২০ কিলোমিটারের দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতে সাগরের বিশাল ঢেউ, মায়াবী গোধূলী, সোনালী সূর্যোদয়- মন কাড়ে পর্যটকদের।

 

 

 

 

তাইতো কক্সবাজারে ছুটে যান পর্যটকরা। করোনা মহামারিতে হাফিয়ে ওঠা অনেকেই এখন ছুটছেন কক্সবাজার। ভিড় বাড়ছে সৈকতে, সেই সাথে বাড়ছে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি। সুগন্ধা পয়েন্টের প্রবেশ মুখেই বড় করে লেখা মাস্ক ছাড়া প্রবেশ নিষেধ। সাইবোর্ডে আছে নানা নির্দেশনা, কিন্তু নির্দেশনা মানছেন না অনেকেই।

 

 

 

 

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ যখন কড়া নাড়ছে তখন এভাবেই মাইকে সারাদিনই সতর্ক করা হচ্ছে। তারপরও কারো কোনো বিকার নেই। ঝুঁকি জেনেও মাস্ক না পরাতে আছে নানা অজুহাত।

আরও পড়ুন  কক্সবাজারে তেলবাহী ট্রাকের চাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

 

 

টুরিস্ট পুলিশ সচেতন করার চেষ্টা করলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি মানাতে আরও কঠোর হওয়ার কথা ভাবছে তারা।

 

 

টুরিস্ট পুলিশের সহকারী সুপার চৌধুরী মিজানুজ্জামান জানান, আমাদের কাজ হচ্ছে তাদেরকে সচেতন করা, তাদেরকে বলা। এরপরেও যদি না হয় তাহলে সেগুলোতে আইনগত ব্যবস্থায় আমাদের এগুতে হবে। এ বিষয়টাতে আমরা আরেকটু চেষ্টা করে দেখি কতটুকু করতে পারি, যদি না করতে পারি তখন আমরা আইনে যাবই।

 

 

সচেতন না হলে আবারও বড় সংকটের আশংকা প্রশাসনের।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

সর্বশেষ সংবাদ